بِسْمِ اللَّهِ
الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
হে মুসলিমগণ! হাসিনা-খালেদার শাসনের অধীনে মৃত্যুবরণ হচ্ছে
জাহিলিয়্যাতের মৃত্যুবরণ এবং এই কুফর শাসনব্যবস্থাকে অপসারন করা ফরয দায়িত্ব
আল্লাহ
সুবহানাহু ওয়া তা’আলা মানবজীবনের যাবতীয় বিষয়ের সমাধান হিসেবে ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ এবং সামগ্রিক
জীবনব্যবস্থা হিসেবে প্রেরণ করেছেন এবং তিনি (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) হুকুম দিয়েছেন শাসনব্যবস্থার
মাধ্যমে ইসলাম বাস্তবায়ন করতে হবে এবং শাসনব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবে একমাত্র ইসলামকে গ্রহণ
করতে হবে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেনঃ
إِنَّا
أَنزَلْنَا إِلَيْكَ الْكِتَابَ بِالْحَقِّ لِتَحْكُمَ بَيْنَ النَّاسِ بِمَا
أَرَاكَ اللَّهُ
“নিশ্চয় আমি আপনার নিকট সত্য কিতাব
(আল-কুর’আন) নাযিল করেছি যাতে আপনি মানুষের মধ্যকার শাসনকার্য পরিচালনা করেন, যা আল্লাহ আপনাকে হৃদয়াঙ্গম করান।” [সূরা আন-নিসাঃ
১০৫]
এবং
জনগণ যাতে তাদের খেয়াল-খুশি মতো যেকোন শাসন কাঠামোয় ইসলাম বাস্তবায়ন না করে এজন্য আল্লাহ
সুবহানাহু ওয়া তা’আলা একটি সুনির্দিষ্ট ও স্বতন্ত্র শাসন কাঠামো নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ
“‘বনী ইসরাইলকে শাসন করতেন নবীগণ, যখন
এক নবী মৃত্যুবরণ করতেন তখন তাঁর স্থলে অন্য নবী আসতেন,
কিন্তু আমার পর আর কোন নবী নেই। শীঘ্রই অনেক সংখ্যক খলীফা
আসবেন।’ তাঁরা (রা.) (সাহাবীরা) জিজ্ঞেস করলেনঃ ‘তখন
আপনি আমাদের কি করতে আদেশ দেন?’ তিনি (সাঃ) বললেনঃ ‘তোমরা (তাদের) একজনের পর একজনের বাই’আত
পূর্ণ করবে, তাদের হক আদায় করবে। অবশ্যই আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) তাদেরকে তাদের
উপর অর্পিত দায়িত্বের ব্যাপারে প্রশ্ন করবেন।’”
তিনি
(সাঃ) এই হাদীসটির মাধ্যমে পরিষ্কার করেছেন যে, ইসলামী শাসনব্যস্থা হচ্ছে খিলাফত রাষ্ট্র,
যেখানে খলীফা জনগণের
কাছ থেকে বাই’আত প্রাপ্ত হন, অর্থাৎ তিনি জনগণের কাছ থেকে তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন। জনগণ কুর’আন-সুন্নাহ অনুযায়ী
তাদের যাবতীয় বিষয়কে তত্ত্বাবধানের জন্য খলীফাকে স্বাধীনভাবে বাই’আত দ্বারা নির্বাচিত
করেন। সুতরাং ইসলামী শাসনব্যবস্থা রাজতন্ত্র নয় যেখানে শাসক হচ্ছে একজন রাজা,
যে তার পিতার কাছ থেকে
উত্তরাধিকারসূত্রে শাসনক্ষমতা প্রাপ্ত হয়। এটা স্বৈরতন্ত্র নয়, যেখানে শাসক বলপ্রয়োগের
মাধ্যমে শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয় এবং বলপ্রয়োগের মাধ্যমে জনগণকে শাসন করে এবং ইসলামী শাসনব্যবস্থা
গণতান্ত্রিক শাসন নয় যেখানে জনগণ আইন প্রণয়নের জন্য তাদের প্রতিনিধিদের
নির্বাচিত করে। ইসলাম পশ্চিমাদের প্রবর্তিত মানবরচিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে
প্রত্যাখ্যান করে। কারণ ইসলামে সার্বভৌমত্ব শুধুমাত্র আল্লাহর এবং জনগণের জন্য আইন হচ্ছে আল্লাহ
সুবহানাহু ওয়া তা’আলা প্রদত্ত শারী’আহ; দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিবিদদের প্রণীত আইন নয়।
মুসলিমদের
জন্য খিলাফত ব্যবস্থার বাইরে অন্য কোন শাসনব্যবস্থার অধীনে এবং অন্য কোন শাসনব্যবস্থা দ্বারা
শাসিত হওয়া ভয়াবহ গুণাহ, হোক সেটা রাজতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক অথবা গণতান্ত্রিক
অথবা অন্য কোন শাসনব্যবস্থা এবং যতক্ষণ তারা খিলাফত ব্যবস্থার বাইরে অন্য কোন শাসনব্যবস্থার
অধীনে এবং অন্য কোন শাসনব্যবস্থা দ্বারা শাসিত হতে থাকবে ততক্ষণ তারা এমন একটি শাসনব্যবস্থার
অধীনে জীবনযাপন করছে যাকে জাহিলিয়্যাতের জীবন হিসেবে গণ্য করা হবে এবং এমন শাসনব্যবস্থার
অধীনে তাদের মৃত্যুবরণ হবে জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ
“যে
ব্যক্তি এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল যে, তার কাঁধে (কোন খলীফার)
বাই’আত নেই, সে যেন জাহেলিয়্যাতের মৃত্যুবরণ করল।”
হাদীসটির
অর্থ পরিষ্কার এবং সুস্পষ্ট। মুসলিমদের জন্য এমন অবস্থায় বসবাস করা যখন খিলাফত রাষ্ট্র বিদ্যমান
নাই, যেখানে ইসলাম দ্বারা শাসনের জন্য একজন খলীফাকে বাই’আত দেয়া যায় এবং তারা
যদি এই অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে তবে তাদের মৃত্যু হবে জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু, অর্থাৎ তারা ভয়াবহ গুণাহগার হবে যদি না
তারা খিলাফত প্রতিষ্ঠার কাজে নিয়োজিত থাকে। অন্যান্য হাদীস গ্রন্থেও এই একই অর্থে
উপরোল্লিখিত হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে - “যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ
করল যখন তার উপর শাসনকার্য পরিচালনার জন্য মুসলিম জামা’আহ-র কোন
ইমাম নাই, তার মৃত্যু হবে জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু।”
যথাসম্ভব
দ্রুত মৃত ব্যক্তির দাফন সম্পন্ন করা ফরয দায়িত্ব হওয়া সত্ত্বেও, রাসূল (সাঃ)-এর
ওফাতের পর সাহাবাগণের (রা.) খলীফা নিয়োগের ব্যাপারে মনোনিবেশ করাটা বিষয়টির সর্বাধিক
গুরুত্বের ব্যাপারে তাঁদের (রা.) ঐক্যমত্যেরই (ইজমা আস-সাহাবা) প্রতিফলন। আল্লাহর
রাসূল (সাঃ)-এর দাফন সম্পন্নের মতো অতীব গুরুত্বপূর্ণ ফরয বিলম্বিত
করে তাঁরা (রা.) প্রথমে খলীফা নিয়োগে মনোনিবেশ করেছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) সোমবার
সকালে মারা যান এবং তাঁকে (সাঃ) ঐ দিন এবং রাত দাফন ছাড়া রাখা হয়। অতঃপর আবু বকর
(রা.)-কে খলীফা হিসেবে নিয়োগের বাই’আত দেয়ার পরই কেবল মঙ্গলবারে রাতে রাসূল (সাঃ)-এর দাফন
সম্পন্ন করা
হয়। অর্থাৎ তাঁর (সাঃ) দাফন কার্যকে দুই রাত বিলম্ব করা হয় এবং তাঁর (সাঃ)
দাফনের পূর্বে আবু বকর (রা.)-কে বাই’আত দেয়া হয়। এটা কখনোই বৈধ হতো না যদি না মৃত ব্যক্তির
লাশ দাফনের ফরযের চেয়েও খলীফা নিয়োগ করা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ফরয না হতো; তথাপি এটা
ছিল স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর দাফন বিলম্বের মতো স্পর্শকাতর বিষয়।
হে
মুসলিমগণ!
এই
হচ্ছে বর্তমান শাসকগোষ্ঠীকে অপসারণের মাধ্যমে খিলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠার ফরয দায়িত্বের গুরুত্ব।
যে ব্যক্তি বর্তমান কুফর শাসকগোষ্ঠীকে অপসারণ এবং খিলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজে
নিয়োজিত না থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে, ইসলামের দৃষ্টিতে তার মৃত্যু জাহিলিয়্যাতের
মৃত্যু হিসেবে গণ্য হবে। সুতরাং যারা বর্তমানে এমতাবস্থায় মৃত্যুবরণ করল যখন হাসিনা
দেশ শাসন করছে এবং তারা তাকে অপসারণ এবং খিলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজে নিজেদের
নিয়োজিত করল না, তবে তাদের মৃত্যু জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু, যদিওবা আমরা নামায পড়ি, রোযা রাখি,
যাকাত দেই এবং হজ্জ্ব পালন করি এবং আগামীকাল যদি খালেদা শাসক হয়, অতঃপর যারা এমতাবস্থায়
মৃত্যুবরণ করল যখন খালেদা দেশ শাসন করছে এবং তারা তাকে অপসারণ এবং খিলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠার
কাজে নিজেদের নিয়োজিত করল না, তবে তাদের মৃত্যুও জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু, যদিওবা আমরা
নামায পড়ি, রোযা রাখি, যাকাত দেই এবং হজ্জ্ব পালন করি।
আপনাদের
চারপাশে তাকিয়ে দেখুন, হে মুসলিমগণ। হাসিনা-খালেদার শাসনের অধীনে কী শুধু জাহিলিয়্যাতের
বিস্তৃতিই ঘটছে না? সীমাহীন প্রচন্ড দুর্নীতি এবং জনগণের সম্পদ লুটপাট
করা এখন সরকার এবং রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান কাজ! গুম-হত্যা দৈনন্দিন রুটিন কাজ। সেকেন্ডের মধ্যে মানুষকে কুপিয়ে
এবং পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে, দ্বিতীয়বার চিন্তাও করতে হচ্ছে না। বিভিন্ন
জরুরি প্রয়োজন (যেমনঃ
বিদ্যুত) মেটাতে কর্মকর্তাদের ঘুষ দিতে হচ্ছে
এবং অধিকার পেতে বিচারককে ঘুষ প্রদান করা আদালতের আইনে পরিণত হয়েছে। দরিদ্র, হতদরিদ্র
এবং এতিমরা মক্কার কুরাইশ সর্দারদের মত বর্তমান শাসকদের দ্বারা উপেক্ষিত হচ্ছে। ঘরে এবং কর্মক্ষেত্রে
মহিলাদের সাথে অসদ্ব্যবহার, ব্যাংকে সুদ, বাজারে প্রতারণা, রাস্তায়-পার্কে-লেকে অশ্লীলতা,
ঘরে-বাইরে-সমুদ্রতীরে হলিউড-বলিউড ধাঁচের কনসার্ট...। ইসলাম, কুর’আন এবং আমাদের প্রাণপ্রিয় রাসূল
(সাঃ) এর উপর ক্রমাগত আক্রমণ। এই তালিকা সীমাহীন এবং এসব কর্মকান্ডে শাসকগোষ্ঠী
হয় সরাসরি জড়িত অথবা তাদের দ্বারা অনুমোদিত অথবা তাদের কুফর নীতিগুলোর প্রতিফলন।
হে
মুসলিমগণ!
জাহিলিয়্যাতের
মৃত্যু হতে নিজেকে রক্ষা করুন। আপনাদের বর্তমান জীবন হচ্ছে কষ্ট, দুর্দশা এবং দুর্ভোগের
জীবন। পরকালের জীবনে প্রশান্তি প্রাপ্তির আশায় সচেষ্ট হন। ডান হাতে আমলনামা নিয়ে সন্তুষ্টচিত্তে
আপনার রবের সাথে সাক্ষাতের আশায় সচেষ্ট হন। এই শাসকগোষ্ঠীকে অপসারণ এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠার
রাজনৈতিক সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ুন, যা আপনাদের জন্য আখিরাতে কল্যাণ বয়ে আনবে
এবং দুনিয়ার জীবনে যন্ত্রণাদায়ক অবস্থার পরিবর্তন ঘটাবে।
ভাববেন
না যে পরিবর্তন অসম্ভব এবং আপনারা যা কিছুই করেন না কেন হাসিনা অথবা খালেদা জিয়া অথবা তাদের
বংশধরেরাই দেশ শাসন করবে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার নিয়ম ঠিক তার উল্টো এবং তাঁর নিয়মের
কোন পরিবর্তন হয় না এবং তাঁর নিয়ম হচ্ছে জনগণ তার অবস্থার পরিবর্তনের জন্য পরিবর্তনের
পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং তখন তাঁর সাহায্য সহকারে জনগণ কর্তৃক পরিবর্তন অর্জিত হবে।
إِنَّ اللَّهَ
لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ
“নিশ্চয়ই আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা
পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে।” [সূরা আর-রা’দঃ
১১]
পরিবর্তন
অনেক দূরের পথ তা ভেবে পরিবর্তনের কাজ হতে বিরত থাকবেন না। মনে রাখবেন খিলাফত হচ্ছে
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর ভবিষ্যদ্বাণী। আপনাদের চোখের সামনে আপনারা প্রত্যক্ষ করছেন বিশ্বজুড়ে কিভাবে
অত্যাচারী যালিম শাসকদের সিংহাসনগুলো কেঁপে উঠছে এবং এসব যালিম শাসকদের সাহায্যে
ও নিজেদের বিভিন্ন নীতি বাস্তবায়নে তাদের
প্রভুরা, বিশেষতঃ আমেরিকা ও ইউরোপিয়ানরা যে কত দুর্বল তাও সুস্পষ্ট। বর্তমান অত্যাচারী
শাসনের পতন এবং খিলাফতের প্রত্যাবর্তন যে কত সন্নিকটে এসব তারই একমাত্র প্রতিফলন। রাসূল (সাঃ)
বলেছেনঃ
“এবং তারপর আবার ফিরে আসবে খিলাফত
নবুওয়্যতের আদলে।”
সুতরাং
হিযবুত তাহরীর-এর সাথে যোগ দিন এবং আপনাদের নিকটবর্তী এবং ঘনিষ্ঠ পরিচিত নিষ্ঠাবান সেনাঅফিসারদের
নিকট শেখ হাসিনাকে অপসারণ এবং হিযবুত তাহরীর-এর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানান। এটাই
একমাত্র সূক্ষ্ম পরিকল্পনা যার মাধ্যমে সত্যিকারের পরিবর্তন নিশ্চিত।
হে
ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তিবর্গ, নিষ্ঠাবান সেনাঅফিসারগণ!
আপনাদের
যে কাউকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, আপনি কি চান আপনার মৃত্যু হোক জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু,
নিশ্চিতভাবে বলা যায় আপনার জোরালো উত্তর হবে “না”। এখন সুস্পষ্ট এই বার্তা আপনাদের নিকট
পৌঁছে গেছে এবং আপনারা জানতে পেরেছেন যে আপনারা জাহিলিয়্যাতের মৃত্যু থেকে নিজেদের রক্ষা
করতে পারবেন না, যদি
আপনাদের মৃত্যু হয় বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর অধীনে। সুতরাং এই বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত
নিন; এই শাসকগোষ্ঠীকে অপসারণ এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠায় আমাদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে কার্যকর
পদক্ষেপ নিন এবং জেনে রাখুন যে খিলাফত প্রতিষ্ঠায় আনসারের ভূমিকা পালনকারী এবং সহায়তা
(নুসরাহ) প্রদানকারীদের জন্য অপেক্ষা করছে এক মহান পুরষ্কার।
وَالسَّابِقُونَ
الْأَوَّلُونَ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنصَارِ وَالَّذِينَ اتَّبَعُوهُم
بِإِحْسَانٍ رَّضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ وَأَعَدَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ
تَجْرِي تَحْتَهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ۚ ذَٰلِكَ
الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
“আর যেসব মুহাজির এবং আনসারগণ (ঈমান
আনয়নে) অগ্রবর্তী এবং প্রথম, আর যেসব লোক সরল অন্তরে তাদের অনুগামী, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও তাঁর
প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন, আর আল্লাহ
তাদের জন্য এমন জান্নাতসমূহ প্রস্তুত করে রেখেছেন যার তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহমান, যার মধ্যে তারা
চিরকাল অবস্থান করবে, এটাই হচ্ছে সর্বোচ্চ সফলতা।” [সূরা আত-তাওবাহঃ ১০০]
হিযবুত তাহরীর
হিযবুত তাহরীর
উলাই’য়াহ বাংলাদেশ
৬
রমযান, ১৪৩৫ হিজরী
৪
জুলাই, ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ
হিযবুত তাহরীর-এর আমীর শেখ আতা’ ইবনে খলিল আবু-রাশতা-এর
ফেসবুক লিংক: www.facebook.com/Ata.AbualRashtah
fb
page: PeoplesDemandBd
No comments:
Post a Comment